২০২৪ এ ব্লগিং এর অবস্থা কি? ব্লগিং এবার কি শেষ হয়ে যাবে?
আপনি যদি আমার মত একজন ব্লগার হয়ে থাকেন বা ব্লগিং করে থাকেন। তাহলে আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে ২০২৪ এ মার্চ মাসের কোর আপডেটে সকলেরই ব্লগ দর্শক বা ভিজিটর প্রায় ৯০% কমে গিয়েছে। সেই কারণে অনেকেই blogging ছেড়ে দিয়ে তারা অন্য কোন কাজ খুঁজছেন বা অনলাইন স্কিল শিখছেন, অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য।
তাই আজকের নিবন্ধনে সেই বিষয় নিয়ে কিছু আলোচনা করব। যেমন; ২০২৪ এ ব্লগিংএর অবস্থা কি? ব্লগিং কি এবার শেষ হয়ে যাবে কিংবা, কে বা কারা ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে পারবে। অথবা এই সময় ব্লগিং করাটা সঠিক হবে না ভুল হবে সেই সমস্ত বিষয়। তাই চলুন দেরি না করে আমরা জেনে নিই সেগুলির সম্বন্ধে।
২০২৪ এ ব্লগিং এর অবস্থা
২০২৪ এ ব্লগিং এর অবস্থা খুবই খারাপ বললেই চলে। কারণ কিছুদিন আগে মার্চ মাসে Google এর যে কোর আপডেটটি এসে। সেই আপডেটের জন্য অনেক ওয়েবসাইট গুগলে রেংকিং ডাউন হয়ে গিয়েছে এবং দর্শক কমে গিয়েছে। এমনকি অনেক ওয়েবসাইট গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে পুরোপুরিভাবে আউট বা ডিরেঙ্ক হয়ে গিয়েছে।
যেমন; আমাদের এই তরিকুল বাঙালি ওয়েবসাইটটি ওয়েবসাইটটির দর্শক প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছে। যেটির শেষের ৩ মাসের গুগল সার্চ কনসোল ও গুগল এনালাইটিক্স এর স্ক্রিনশট, আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। যেটি দেখে আপনি বুঝতে পারবেন, যে বর্তমানে আমাদের মতো ছোটখাটো বা নতুন ব্লগার দের কি অবস্থা।
গুগল সার্চ কনসোল
গুগল এনালাইটিক্স
কারণ এই মার্চ গুগল কোর আপডেটের ফলে, এডসেন্স এর ইনকামও অনেক কমে গিয়েছে। ফলে অনেকেই হতাশ হয়ে ব্লগিং ছেড়ে দিয়েছে, এবং অনেকেই কাজ করতে করতে সেটি বন্ধ করে দিয়ে নতুন কোন ওয়েবসাইট তৈরি করে, সেটিতে কাজ করা শুরু করেছে।
তার কারণ, তারা ভাবছে যদি তাদের ওয়েবসাইটটি গুগল কোর আপডেট এ রিকভারি না হয়। তাহলে তারা এই নতুন ওয়েবসাইট দিয়ে কাজ চালিয়ে নেবে। এটি একটি বড় বিষয়। কিন্তু এমনও অনেক ওয়েবসাইট আছে, যেগুলো আপডেটের ফলে তাদের ব্লগ সাইটের দর্শক প্রায় তিন গুণের অধিক হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সেগুলো সংখ্যায় অনেক কম। বেশিরভাগ লোকেরই তাদের ব্লগের দর্শক কমে গিয়েছে।
কারণ এই মার্চ আপডেট এ গুগল এআই দ্বারা লিখিত কনটেন্ট, স্প্যাম কনটেন্ট, ও এক্সপায়ার ডমিন ব্যবহার করে সেটির উপরে যারা কাজ করে করে থাকেন তাদের উদ্দেশ্য করে এই আপডেটটি লঞ্চ করেছে।
এয়াই দ্বারা লিখিত কনটেন্ট: যারা চ্যাট জিপিটি, গুগল জিমিনি ও বিভিন্ন ধরনের এই কনটেন্ট লেখার টুলকে ব্যবহার করে অতিরিক্ত কনটেন্ট পাবলিশ করেছেন তাদের জন্য এই আপডেটটি।
স্প্যাম কনটেন্ট: যে সমস্ত ব্লগার স্প্যামি কন্টেন্ট এর কাজ করছে তাদের জন্য এই আপডেটটি। যেমন; কোন একটি তথ্য পাওয়ার জন্য একটি ওয়েবসাইট থেকে আরেকটি ওয়েবসাইটে রিডাইরেক্ট করিয়ে করিয়ে দর্শককে বিভ্রান্ত করা। কিংবা তাকে সঠিকভাবে তথ্য না দেওয়া, কপি পেস্ট করে লেখা ও অন্য সবগুলির জন্য।
এক্সপায়ার ডমিন ব্যবহার: যে সমস্ত অভিজ্ঞ ব্লগার এক্সপায়ার ডোমিন এর ফায়দা উঠানোর জন্য। এক্সপায়ার ডমিন নিয়ে কাজ করে থাকেন। তাদের জন্য এই আপডেটটি। কারণ এক্সপায়ার ডোমিন এর অথরিটি বেড়ে থাকাই। এমন কিছু ব্লগার আছে যারা টাকা ব্যয় করে। সেই ডোমিন নামটি ক্রয় করে এবং সেটিতে সঠিক নিয়মে কাজ শুরু করে, গুগলে রেংকিং করিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে সেখান থেকে ইনকাম করে থাকেন। তাদের জন্য এই আপডেটটি।
যেটির মাধ্যমে গুগল তাদের সার্চ ইঞ্জিনে দর্শকদের ভ্যালুবাল বা প্রয়োজনীয় কনটেন্ট গুলো প্রদর্শিত করতে পারে। সেই কারণে, তারা বেশিরভাগ ওয়েবসাইটের পোস্ট কিংবা আর্টিকেলের ইম্পেরেশন কমিয়ে দিয়ে, দর্শক কমিয়ে দিয়েছে।
তার কিছু প্রধানত কারণ আছে। যেমন; যখনই কোন ব্লগের ইনকাম শুরু হয়ে সেটা কোন একটা পর্যায় পৌঁছে যায়। এবং সেটি কোন একটি নতুন আপডেট এসে পুরোপুরি শেষের পথে এসে যায়। তখন সেই ব্লগারের ওই ব্লগটিতে কাজ করার আর ইচ্ছা বা অনুভূতি থাকে না, সেটা অনেক কমে যায়। কারণ ব্লগিং করার মেন উদ্দেশ্য যেটি সেটিই প্রায় শেষ হয়ে যায়। এছাড়া সেই ওয়েবসাইট টিতে কাজ করলে আর ওয়েবসাইটটি রিকভারি হবে কিনা এটা বলা অসম্ভব ব্যাপার হয়ে যায়।
এছাড়া ব্লগ ওয়েবসাইটে দর্শক কমে যাওয়ার আরো কিছু কারণ আছে। যেমন; চ্যাট জিপিটি বা গুগল জিমিনের মত এআই সিস্টেম, লঞ্চ হওয়ার পর গুগল সার্চ থেকে আসা দর্শকের সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে। কারণ তারা যখনই কোন ইনফরমেশন পাওয়ার প্রয়োজন মনে করে তখন কিছু স্মার্ট লোকেরা তারা চ্যাট জিপিটি এবং Google জিমিনির মত এয়াই সিস্টেমটি ব্যবহার করে তাদের সময় বাঁচিয়ে থাকে। সাথে গুগলে কোন কিছু সম্বন্ধে সার্চ করলে সবার প্রথমে বিভিন্ন ধরনের ফোরাম ওয়েবসাইটগুলো দেখাচ্ছে। যেমন; কোরা, রেডইট, লিংকডিন, পিন্ট্রেস, মিডিয়াম ও আরো বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলি।
ফলে যখনই কোন দর্শক তাদের প্রশ্নের উত্তরটি গুগল জিমিনি, চ্যাট জিপিটির ও ফোরাম ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছে। তখন সে কিন্তু আপনার কিংবা আমার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার জন্য আগ্রহী হবে না। তবে যারা অতিরিক্ত গভীরভাবে সেই বিষয়ের উপরে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকে। তারা অবশ্যই কোনো না কোনো একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে। তবে সেরকম দর্শকের সংখ্যা অনেকে কম।
এবার অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে। তাহলে আমাদের কি করনীয়, বা আমরা কি করলে আমাদের ব্লগ সাইটটি গুগল কোর আপডেট থেকে রিকভারি হতে পারে।
আমি তাদের জন্য বলতে চাই। যাদের ওয়েবসাইটটি পুরোপুরিভাবে গুগল কোর আপডেট হিট হয়েছে এবং ওয়েবসাইটের দর্শক প্রায় ৯০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছে। তারা নতুন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেটিতে কাজ শুরু করুন। এবং সাথে পুরনো ওয়েবসাইট টিতে কাজ করতে থাকুন। তবে নতুনের তুলনায় একটু কম। এবং সেটা দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত দেখুন। যদি সেই পুরনো ব্লগ বা ওয়েবসাইটটিতে কোন ধরনের দর্শকের পরিবর্তন হয়ে থাকে বা বেশি পরিমাণে দর্শক আসা শুরু করে। তাহলে সেটিতেই আবার কাজ করুন।
অন্যথায় পুরানো সাইট টিতে কাজ বন্ধ করে নতুন ওয়েবসাইট টিকে বৃদ্ধি করবার চেষ্টা করুন। সাথে সেই ওয়েবসাইটে আসা দর্শকদের কাছ থেকে ইমেইল ও পুশ নোটিফিকেশনের মাধ্যমে তাদেরকে একত্রিত করে রাখুন। ফলে যখনই কোন নতুন আপডেট আসুক না কেন। আপনি সেই ইমেইল লিস্ট ও পুশ নোটিফিকেশনের মাধ্যমে আপনি নতুন ওয়েবসাইট বানিয়ে, সেই ওয়েবসাইটটিতে আপনার পুরনো একত্রিত করা দর্শকদেরকে ইমেইল পুশ নোটিফিকেশনের মাধ্যমে নতুন ওয়েবসাইটে নিয়ে আসতে পারবে।
আর যাদের ওয়েবসাইট এখনো গুগল কোর আপডেটে কোন ক্ষতি হয়নি। কিন্তু দর্শক ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ কমে গিয়েছে। আপনার সাথে যদি এরকম হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার ব্লগ সাইটটিতে নিয়মিত কাজ করতে থাকেন এবং নতুন নতুন আপডেট এর নিবন্ধন পাবলিশ করতে থাকুন। কোন ধরনের পুরনো নিবন্ধন বা কনটেন্ট লিখবেন না। আর পারলে সাথে একটি নতুন ওয়েবসাইট শুরু করুন।
কারণ আমি জানি এই আপডেটের ফলে অনেকেরই ব্লগিং করার মন মানসিকতা কমে গিয়েছে। সেই কারণে তারা ব্লগিং ছেড়ে দিতে চায়। তার কারণ একটাই, সেটা হলো তাদের ইনকাম অনেক কমে গেছে। যেমন; আমার এডসেন্স এর ইনকাম ও দর্শক প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি কমে গিয়েছে। যেটির স্ক্রিনশট আমি আপনাদের সাথে নিচে নিচে শেয়ার করেছি। যেটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে ব্লগিং এর অবস্থা কি। তবুও আমি কাজ করে যাচ্ছি, তার একটাই উদ্দেশ্য আমার ব্লগ ওয়েবসাইটের দর্শক এখনো পুরোপুরি ভাবে কমে যায়নি। যদি এই আপডেট সম্পূর্ণ হওয়ার পরে পুনরায় আগের জায়গায় ফিরে আসে। তাহলে আমি উপকৃত হব, এবং আপনারাও সবাই উপকৃত হবেন।
সাথে আপনার ব্লগে লেখা পোস্ট ও নিবন্ধন গুলিকে একটি ফেসবুক পেজ, ইনস্টাগ্রাম পেজ, লিংকডিন, ও রেডইট, কোরা, ও মিডিয়াম এর মত প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করতে থাকুন। সাথে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে, সেটিতে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট লেখা পোস্টগুলোর বিষয়ে ভিডিও তৈরি করতে থাকুন এবং সেই ভিডিওর ডেসক্রিপশনে আপনার ওয়েবসাইট এর পোস্টের লিংক শেয়ার করে সেখান থেকে আপনার ওয়েবসাইটে দর্শক নিয়ে আসতে থাকুন।
এছাড়া বিজ্ঞাপন চালিয়ে ও আরো অন্য সব পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট টিতে দর্শক নিয়ে আসুন, আর ব্লগিং থেকে ইনকাম করুন।
২০২৪ এ ব্লগিং কি শেষ হয়ে যাবে?
না, ২০২৪ এ ব্লগিং শেষ হয়ে যাবে না। তবে ব্লগিং করাটি অনেক কঠিন হয়ে যাবে নতুনদের জন্য। কারণ গুগল সার্চ যতদিন থাকবে, ততদিন পর্যন্ত ব্লগিং চলবে। কারণ গুগলের সমস্ত নতুন আপডেট এই ব্লগার ও বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি ওয়েবসাইট গুলোই দিয়ে থাকে। সেই কারণে শুধুমাত্র আমাদেরকে সঠিক নিয়ম ফলো করে নতুন নতুন আপডেটের সাথে কাজ করাটি সঠিক হবে। অন্য কোন খারাপ পদ্ধতি অবলম্বন না করে। তবে এটা সঠিক ব্লগ পড়ার দর্শক এর সংখ্যা অনেক কমে গিয়েছে ভিডিও ও এআই এর জন্য। তবুও এমন কিছু টপিক আছে যেগুলোর উপরে আপনি কাজ করলে এখনো ব্লগিং এ সফলতা অর্জন করতে পারবেন। সেরকম কোনো টপিক খুঁজে পাওয়ার জন্য, আপনার ব্লগিং সম্পর্কে কিছু একটি জ্ঞান থাকা প্রয়োজন হবে। তাহলে আপনি সেটি করতে পারবেন। অন্যথায় আপনাকে সময় দিয়ে শিখতে লাগবে এবং সেটার জন্য আপনার সময় ব্যয় হবে।
কে বা কারা ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে পারবে?
এটা বলার একটা অসম্ভব ব্যাপার। কারণ আমি এমনও দেখেছি এমন কিছু ভালো ব্লগার তাদের ওয়েবসাইট ধীরে ধীরে ডাউন বা নিচের দিকে নেমে গিয়েছে। এবং তারা সেখান থেকে অনেক কম ইনকাম করতে পারে। এবং এমন কিছু নতুন ব্লগার আছে যারা কিছুদিন কাজ করার পরে সেখান থেকে বিপুল পরিমাণে উপার্জন শুরু করে দিয়েছে। তবে এখনকার সময় ব্লগিং এ কাজ করাটা অনেক একটি কঠিন ব্যাপার। কারণ এটার জন্য আপনাকে সঠিকভাবে কন্টেনের লেখা কন্টেনের মাধ্যমে দর্শকদের আকর্ষিত করা, অ্যাফিলিয়েট পণ্য বিক্রয় করা, অফ পেজ ও অন পেজ এসইও (SEO) কিওয়ার্ড রিচার্জ, ব্যাকলিংক, কমিউনিটি বিল্ডিং ও আরো অন্যান্য সব বিষয়ে যদি জ্ঞান থেকে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনি ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
২০২৪ এ ব্লগিং করাটা সঠিক হবে না ভুল হবে?
এটা বলাটাও কঠিন। কারণ আপনার যদি অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই ব্লগিং করতে পারবেন। তবে আপনাকে শুধু নিয়ম পরিবর্তন করতে হবে। যেমন; আপনি যদি কোন খবর, শায়েরী, কবিতা, পুরনো টেকনোলজি কিংবা কোন পণ্য বা প্রোডাক্ট এর রিভিউ আর্টিকেল লিখে থাকেন। তাহলে সেগুলো পরিবর্তন করে নতুন নতুন আপডেট এর নিবন্ধন ও দর্শকের প্রয়োজনীয় নিবন্ধন লিখতে থাকুন। পারলে এমন কোন টপিক এর সন্ধান করুন। যেটি দর্শকের প্রয়োজনীয় কিন্তু সেই টপিকে ওয়েবসাইটের সংখ্যা অনেক কম। তাহলে আপনার ব্লগিং করাটা সঠিক হবে। তবে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন, তবে আপনি আপনি ব্লগিং ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং, ইউটিউব, ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সের হিসেবে কাজ করতে পারেন। আর যারা শুধু ব্লগিং করতে চাই, তারা ব্লগিং সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে ও নিজের সময় নষ্ট করে ধৈর্য ধরে সঠিকভাবে করতে পারবে বলে নিজের উপর বিশ্বাস আছে তাদের জন্য ব্লগিং করাটা সঠিক হবে।
মানুষ কি 2024 সালে ব্লগ পড়বে?
অবশ্যই, মানুষ এই ২০২৪ সালে এখনো ব্লগ পড়বে। তার কারণ সকল নতুন আপডেট পাওয়ার জন্য, ব্লগ পড়বে। কারণ চ্যাট জিপিটি কিংবা অন্য সব AI প্ল্যাটফর্ম গুলিতে ২০২২ সালে আগে যত তথ্য উপলব্ধ আছে সেগুলো পাওয়া যাবে। কিন্তু ২০২২ সালের পর থেকে ২০২৪ ও তারও আগামী দিনের কোন তথ্য সেখানে উপলব্ধ নেই। সেই কারণে সেই তথ্যগুলোর বিষয়ে জানতে মানুষ অবশ্যই ব্লগ পড়বে।
শেষ কথা:
আমি আশা করি আপনি এই ২০২৪-এ ব্লগিং এর অবস্থা কি ও ব্লগিং থেকে কত পরিমাণ উপার্জন করা সম্ভব। এবং ব্লগ দর্শক পাওয়ার জন্য ব্লগিং এর সাথে কি কি করা প্রয়োজনীয় এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে গেছেন। যদি পেয়ে থাকেন। তাহলে এটি বেশি বেশি করে আপনার ব্লগিং করা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিন। আর এরকম ধরনের আরো নতুন নতুন ব্লগিং টিপস সম্পর্কে নিবন্ধন পেতে ও অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে। আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটিতে যোগদান করুন এবং এই ওয়েবসাইটটির সাথে প্রতিনিয়ত জুড়ে থাকুন। আর আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে সেটি কমেন্ট বক্সে জানান। ধন্যবাদ।