ওয়েবসাইট ছাড়া এফিলিয়েট মার্কেটিং পদক্ষেপ কিভাবে নিব বা নেওয়া যাবে

ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পদক্ষেপ কিভাবে নিব বা নেওয়া যাবে

হ্যালো বন্ধুরা আপনাদের “তরিকুল বাঙালি” ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার জন্য ধন্যবাদ। আজকের নিবন্ধনে আমরা জানবো কিভাবে ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পদক্ষেপ নিব বা নেওয়া যাবে সেই সমস্ত বিষয়ে। কারণ আমাদের মধ্যে অনেক এমন ভাই বোন আছেন যাদের কাছে কোন ওয়েবসাইট নেই। কিন্তু তারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে চাই। সেই কারণে তারা অনেক সময় আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে ও টেলিগ্রামে মেসেজ করে এই প্রশ্নটি জিজ্ঞেস করে থাকে।

তাই তাদের জন্য এই নিবন্ধনটি বিশেষ করে লেখা। যেখানে আপনি পাঁচটি উপায় শেয়ার করেছি। যে উপায় গুলোই ব্যাবহার করে আপনি কোন ওয়েবসাইট ছাড়াই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পদক্ষেপ বা শুরু করতে পারবেন।

সুতরাং আপনি যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন, কিংবা আপনার কাছেও কোন ওয়েবসাইট না থেকে থাকে। কিন্তু আপনিও যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে চান। তাহলে এই নিবন্ধনটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আর জেনে নিন ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পদক্ষেপ কিভাবে নেওয়া যাবে সেই সমস্ত বিষয়গুলো। তাই চলুন আমরা দেরি না করে জেনে নিই সেই সমস্ত উপায় গুলি কি।

ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পদক্ষেপ

আমরা সকলেই জানি যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারি। কিন্তু যাদের কাছে ওয়েবসাইট নেই। তারা ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ইউটিউব ব্যাবহার করে, ফেসবুক, LinkedIn ও মিডিয়াম এর মত ফরেন ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন বা পদক্ষেপ নিতে পারেন । সেটি কিভাবে করবেন জানতে নিচের টিপস গুলো পড়ুন।

Youtube এর মাধ্যমে

আমরা সকলেই জানি ইউটিউব একটি ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আমরা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারি। কিন্তু আপনি কি জানেন আপনি সেই ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সেটি করার জন্য সবার প্রথমে আপনাকে শেয়ার-এ-সেল বা কিউলিংক এর মত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম গুলিতে যোগদান করতে হবে।

তারপর সেখান থেকে আপনি যেকোনো একটি পণ্যকে বেছে নিয়ে সেই পণ্যটির বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করতে থাকুন। যেমন সেই পণ্যটি কিভাবে ব্যবহার করে, সেই পণ্যটি আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারে এবং সেই পণ্যটির কাজ কি? এছাড়া আরো অনেক বিষয়ে ভিডিও তৈরি করুন। এবং ভিডিওর শেষে বলুন যদি আপনি এই পণ্যটি ক্রয় করতে চান তাহলে নিচে দেওয়া ডেস্ক্রিপশন বক্সে যে লিঙ্কটি আছে ওই লিংকে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করে নিন। আর সাথে কিছু ডিসকাউন্ট ও সংগ্রহ করে নিন। সাথে আপনি যখন ওই ভিডিওটি আপলোড করবেন তখন ওই অ্যাফিলিয়েট লিংকটি আপনার ইউটিউব ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে যুক্ত করে দিন।

তাহলে আপনার ভিডিও টি যত দর্শক দেখবে তারা যদি ওই পণ্যটি কেনার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকে। তাহলে তারা আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশন বক্সে দেওয়া অ্যাফিলিয়েট লিংকটিতে ক্লিক করে পণ্যটি ক্রয় করে নেবে। ফলে আপনি তার বদলে কিছু কমিশন পেয়ে যাবেন।

এইভাবে আপনি বিভিন্ন ক্যাটাগরি সম্বন্ধ বা একই টপিক সম্বন্ধে যতগুলি পণ্য অনলাইনে উপলব্ধ আছে সেই সমস্ত পণ্যগুলোকে নিয়ে আপনি ভিডিও তৈরি করতে থাকুন এবং ইউটুবে উপলোড করতে থাকুন। এবং প্রতিটি ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে ওই পণ্যটির অ্যাফিলিয়েট লিংকটি যুক্ত করে দিন। আর ওই পণ্যটি সেল করে অ্যাফিলিয়েট কমিশন উপার্জন করে নিন।

ফেসবুকের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

আমরা সকলেই জানি ফেসবুক একটি বিশাল বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। সুতরাং এই ফেসবুক প্লাটফর্মটিকে ব্যবহার করে আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারি। সেটি করার জন্য আপনি ঠিক ইউটিউব এর মতো ভিডিও তৈরি করে ফেসবুকেও ভিডিও আপলোড দিতে পারেন। এবং সেখানে ডেসক্রিপশন বক্সে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকটি যুক্ত করে দিতে পারেন ।

অন্যথায় আপনি একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করে সেখানে নিয়মিত কোন একটি পণ্যের বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের টেক্সট ও ছবি পোস্ট করে। সেই টেক্সট ও ছবি পোস্টের সাথে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকটি যুক্ত করে দিন। ফলে আপনার যত ফলোয়ার বা দর্শকগুলো ওই পোস্ট-টি দেখবে এবং তারা ওই পণ্যটি ক্রয় করতে ইচ্ছুক হবে। তারা ওখানে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে ওই পণ্যটি ক্রয় করে নেবে। ফলে আপনি সেখান থেকেও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

তবে আপনি যদি ফেসবুকের এই পদ্ধতি ব্যবহার করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান। তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে কিউলিঙ্কআনকারোর মত প্ল্যাটফর্ম গুলোতে যোগদান করে সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের লিংকগুলো কপি করে নিয়ে আপনার ফেসবুক পোস্টে বা ভিডিও ডেসক্রিপশনে দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করুন।

কারণ আপনি যদি অন্য কোন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্ল্যাটফর্মে যোগদান করে সেই অ্যাফিলিয়েট পণ্যের লিংকটি সরাসরি ফেসবুকে দিয়ে থাকেন। তাহলে সেক্ষেত্রে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। অথবা আপনার অ্যাফিলিয়েট একাউন্টটি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ফলে আপনি অফিলিয়েট মার্কেটিং ছেড়ে দিতে বাধ্য হবেন।

তাই আপনার সাথে যেন, এমন কিছু না হয়। সেই কারণে আপনাকে এই দুটি অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মকে রিকমেন্ড করা হয়েছে। কারণ এই দুটি অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম এর লিংক ফেসবুকে শেয়ার করলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটিও বন্ধ হবে না। এবং আপনার অ্যাফিলিয়েট একাউন্টটি বন্ধ হবে না। ফলে আপনি সেখান থেকে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রাম গ্রুপের মাধ্যমে

আমরা সকলেই কোন না কোন একটি WhatsApp বা টেলিগ্রাম গ্রুপের সাথে যুক্ত হয়ে থাকি। কিংবা নিজস্ব একটি WhatsApp বা টেলিগ্রাম গ্রুপ থেকে থাকে। এবং সেই গ্রুপে আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকি। কিন্তু সেখান থেকে একটি টাকাও আয় করতে পারি না। তাই আপনার কাছে যদি কোন একটি WhatsApp বা টেলিগ্রাম গ্রুপ থেকে থাকে। তাহলে আপনি সেই হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রাম গ্রুপের মাধ্যমে ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

সেটি করার জন্য সবার প্রথমে আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে সরাসরি প্রমোশন করা যায় এমন কিছু অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্ম কে যোগদান করতে হবে। যেমন; কিউলিঙ্ক, আনকারো ও ক্যাশকারো মত প্ল্যাটফর্ম গুলিতে যোগদান করুন। তারপর সেখান থেকে কোন একটি ক্যাটাগরি পণ্যকে নির্বাচন করে নিন এবং সেই ক্যাটাগরি উপলব্ধ সমস্ত পণ্য ও অ্যাফিলিয়েট লিংকগুলো কপি করে ওই WhatsApp বা টেলিগ্রাম গ্রুপে পণ্যটির ছবি তার সম্পর্কের সংক্ষিপ্ত বিবরণ ও অ্যাফিলিয়েট লিংকটি দিয়ে একটি পোস্ট তৈরি করে সেটি আপনার গ্রুপে শেয়ার করে দিন।

ফলে আপনার গ্রুপে থাকার সমস্ত দর্শক বা সদস্যের কাছে যখন ওই মেসেজটি চলে যাবে। তারা যদি ওই পণ্যটি ক্রয় করতে করতে চাই। তাহলে সে আপনার দেওয়া লিংকে ক্লিক করে ওই পণ্যটি ক্রয় করে নেবে এবং আপনি তার বদলে কিছু কমিশন পেয়ে যাবেন।

যদি ইতিমধ্যে আপনার কাছে কোন হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রাম গ্রুপ না থেকে থাকে। তাহলে আপনি নিজস্ব একটি গ্রুপ তৈরি করে নিতে পারেন বা আপনি যেই ক্যাটাগরির পণ্যগুলোকে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রাম গ্রুপে প্রচার করতে চান। সেই ধরনের যত গ্রুপ আছে সেই গ্রুপগুলোতে যোগদান করে সেখানেও ওই একই মেসেজটি শেয়ার করতে পারেন। ফলে ধীরে ধীরে আপনার গ্রুপেও লোক যুক্ত হতে থাকবে এবং আপনার পণ্যটিও সেল হতে থাকবে। সাথে আপনি লম্বা সময় ধরে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

Quora: কোরা প্লাটফর্মের মাধ্যমে

কোরা প্ল্যাটফর্ম হল অনলাইনে জগতের অন্যতম একটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা এবং উত্তর দেওয়ার একটি প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় যেকোনো ধরনের প্রশ্ন সেখানে জিজ্ঞাস করতে পারেন। এবং সেখানে জিজ্ঞেস কৃত অন্য লোকের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। আর আপনি এই সুযোগটি ব্যবহার করে “কোরার” মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

তবে এর জন্য আপনাকে সবার প্রথমে আপনি শেয়ার-এ-সেল, কিউলিংককমিশন-জংশন এর মত অ্যাফিলিয়েট প্ল্যাটফর্মে যোগদান করে। যেকোন একটি ক্যাটাগরির পণ্যকে নির্বাচন করে নিন। তারপর আপনি আপনার কোরা একাউন্টে প্রবেশ করে সেখানে সেই পণ্য সম্বন্ধ বা সেই ক্যাটাগরির পণ্য সম্বন্ধে যতগুলো প্রশ্ন আছে সেই প্রশ্নগুলো উত্তর দিতে থাকুন।

এবং উত্তর দেওয়ার সময় প্রতিটি উত্তরের নিচে বা উত্তরের মধ্যে “হাইপার লিংক” এর মাধ্যমে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকটি যুক্ত করে দিন। ফলে সেখানে উপলব্ধ যত দর্শক আপনার ওই প্রশ্নের উত্তরটি পড়বে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগ দর্শককেই আপনার দেওয়ার লিংক এর উপরে ক্লিক করবে সেই বিষয় আরো বেশি জানার জন্য। ফলে তারা সেই অ্যাফিলিয়েট পণ্যের পেজে প্রবেশ করে যাবে।

সুতরাং তারা যদি ওই অ্যাফিলিয়েট পণ্যের পেজ বা ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে ওই পণ্যটি ক্রয় করে থাকে। তাহলে আপনি তার বদলে কিছু কমিশন পেয়ে যাবেন।

তবে Quora প্রশ্ন উত্তরের লিঙ্ক যুক্ত করার জন্য সবার প্রথমে আপনি যে শব্দটি বা লেখাটির মধ্যে লিংক যুক্ত করতে চান, প্রথম সেটিকে সিলেক্ট করে নিন। তারপর নিচে দেওয়া “লিঙ্ক 🔗” অপশনটিতে ক্লিক করে সেই লিংকে যুক্ত করে দিন। আর Quora প্লাটফর্মের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে ইনকাম করা শুরু করে দিন।

মিডিয়াম ও রেডিট এর মত প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে

আপনি কি জানেন মিডিয়াম ও রেডিট হল একটি সোশ্যাল মিডিয়া বা ব্লগ ওয়েবসাইট বলতে পারেন। যেখানে আপনি ফেসবুক, টুইটার, ও LinkedIn এর মত প্ল্যাটফর্মে যেমন আমরা বিভিন্ন ধরনের ছবি ও টেক্সট পোস্ট করে থাকি। ঠিক একইভাবে আপনি এই ওয়েবসাইট গুলিতে আপনি বিভিন্ন ধরনের ব্লগ আর্টিকেল লিখতে পারেন বা পড়তে পারবেন।

এখানে ব্লগ আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে কোন টাকা দিতে হবে না। আপনি শুধুমাত্র যেকোন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মত একটি একাউন্ট তৈরি করে নিয়ে, সেই একাউন্টের মাধ্যমে আপনি কোন একটি পণ্যের বিষয়ে বা কোন একটি টপিকে বিভিন্ন ধরনের ব্লগ পোস্ট লিখতে পারেন।

যেমন; এই ব্লগ পোস্টটি লেখা হয়েছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উপরে। আপনিও ঠিক এরকম ধরনের ব্লক পোস্ট লিখে সেটি আপনার মিডিয়াম ও রেডিট প্ল্যাটফর্মটিতে সেটি শেয়ার করতে থাকুন।

আপনি যখন ওই ব্লগ পোস্টটি মিডিয়াম ও রেডইট প্ল্যাটফর্মটিতে শেয়ার করবেন। তখন ওই ব্লগ পোস্টের মধ্যে ওই ব্লগ পোস্ট ক্যাটাগরি সম্বন্ধ দুটি থেকে তিনটি অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করে দিন। ফলে যখনই ওই প্লাটফর্ম গুলিতে কোন দর্শক প্রবেশ করে আপনার পোস্টটি পড়বে। তখন তারা আপনার দেওয়া লিংকটি দেখতে পাবে। ফলে তারা যদি ওই লিংকে ক্লিক করে ওই পণ্যটি ক্রয় করতে চাই। তাহলে ওই লিংকে ক্লিক করে পণ্যটি বা প্রোডাক্টটি ক্রয় করে নেবে এবং আপনি সেখান থেকে উপার্জন করা শুরু করে দেবেন।

এইভাবে আপনি খুব সহজে এই পাঁচটি উপায় ব্যবহার করে। কোন ওয়েবসাইট ছাড়াই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পদক্ষেপ নিয়ে সেটির শুরু করতে পারবেন।

উপসংহার :

আশা করি আপনি ওয়েবসাইট ছাড়াই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর পদক্ষেপ কিভাবে কিভাবে নিব, বা নেওয়া যাবে এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে গিয়েছেন। যদি পেয়ে গিয়ে থাকেন এবং এই নিবন্ধনটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে বা পদক্ষেপ নিতে আপনাকে ন্যূনতম সাহায্য করে থাকে। তাহলে এটি বেশি বেশি করে শেয়ার করে দিন। আর এরকম ধরনের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরো নতুন নতুন নিবন্ধন পেতে ও অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটিতে যোগদান করুন। সাথে এই ওয়েবসাইটটিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। আর আপনার যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পদক্ষেপ নিতে কোন ধরনের অসুবিধা হয়ে থাকে কিংবা কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে সেটি কমেন্ট বক্সে জানান। ধন্যবাদ।

আরো পোস্ট পড়ুন :-