এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের একাউন্ট কিভাবে খুলব বা তৈরি করব তার নিয়ম
আপনি যদি একজন কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, বা দিনমজুরি হয়ে থাকেন। এবং আপনার কোন ব্যাংক একাউন্ট না থেকে থাকে। তাহলে আপনি এই এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে শুধুমাত্র আপনার ফোন নম্বর ও আধার কার্ড, প্যান কার্ড নাম্বারটি দিয়ে। একটি একাউন্ট তৈরি করে ফোনপে ও গুগল-পে এর মত এপ্লিকেশনগুলো ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে টাকা আদান প্রদান করতে পারবেন।
কারণ আমি অনেকেরই দেখেছি তার কাছে টাকা না থাকার কারণে সে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে না। সেই কারণে তাদের জন্য এই নিবন্ধনটি বিশেষভাবে লেখা হয়েছে। কারণে Airtel payment ব্যাংক আপনাকে শুন্য টাকাতে একাউন্ট তৈরী করার পারমিশন দিয়ে থাকে।
সুতরাং আপনার যদি কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থেকে থাকে। তাহলে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট কিভাবে খুলবেন, সেই বিষয়ে জেনে নিন। আর তৎক্ষণিক নিজস্ব একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিন।
কারণ আমরা দেখছি যত দিন যাচ্ছে, তত কিন্তু আমাদের পৃথিবীটি উন্নত হতে চলেছে। সুতরাং আমরা সকলেই এখন প্রায় অনলাইন টাকা আদান প্রদান করে থাকি। এবং বিভিন্ন কাজে আমাদের ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন হয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের কাছে ব্যাংক একাউন্ট না থাকায়। আমরা সেই কাজগুলোকে সম্পূর্ণ করতে পারিনি।
তাই চলুন আমরা দেরি না করে জেনে নেব এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করার নিয়ম টি।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের একাউন্ট কিভাবে খুলব
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করার জন্য। সবার প্রথম আপনাকে এখানে দেওয়া লিংকে ক্লিক করে প্লে-স্টোর থেকে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক (Airtel Thanks) এপ্লিকেশনটি আপনার মোবাইলে ইন্সটল করে নিন। আর আপনার কাছে যদি আগে থেকে এয়ারটেল অ্যাপ্লিকেশনটি থেকে থেকে। তাহলে আপনার আলাদা করে সেটি ডাউনলোড করবার দরকার নেই। আপনি শুধুমাত্র এই লিংকটিতে ক্লিক করলে আপনাকে আপনার এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের পেজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনি “গেট স্টারটেড” বাটনে ক্লিক করুন।
আর আপনার মোবাইলে যদি এয়ারটেল অ্যাপটি আগে থেকে না থেকে থাকে। তাহলে আপনি সেটি ডাউনলোড করুন। তারপর সেটি খুলে সেখানে আপনার ফোন নম্বর দিয়ে ভেরিফাই করে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিন। তারপরে আমাদের দেওয়া এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের লিংকে ক্লিক করে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাঙ্ক এর পেজে প্রবেশ করুন। তারপর “গেট স্টার্টেড” বাটনে ক্লিক করুন।
পরবর্তী পেজে আপনার প্যান কার্ড নাম্বার ও আধার কার্ড নাম্বারটি লিখে নিচে দেওয়া “নেক্সট” বাটনে ক্লিক করুন।
পরবর্তী পেজে আপনার প্রথম নাম, শেষ নাম, জন্মতারিখ, ইমেইল আইডি, পিন কোডটি লিখুন, সাথে আপনার একটি আইডি প্রুফ বা যাচাই পত্রটি নির্বাচন করে সেটির নম্বরটি নিচে দেওয়া ডকুমেন্টস বক্সে লিখুন। তারপরে সেখানে নিচে দেওয়া “এগ্রিমেন্ট/সত্যাবলী” বক্সে ক্লিক করে সেটিকে টিক মার্ক করে দিন এবং নিচে দেওয়া “কন্টিনিউ” বাটনে ক্লিক করুন।
পরবর্তী পেজে আপনি চার সংখ্যার একটি এম-পিন তৈরি করুন সুতরাং সেখানে আপনি চার সংখ্যার একটি এম-পিন লিখুন তারপর নিচে দেওয়া “ডান/done” বাটনে ক্লিক করুন। তবে একটা কথা মনে রাখবেন এই এম-পিনটা কিন্তু আপনাকে সব সময় মনে রাখতে হবে। কারণ আপনি যখনই এই এয়ারটেল পেমেন্ট bank ব্যবহার করে কোন টাকা আদান প্রদান করবেন। তখনই কিন্তু আপনাকে এই এম-পিনটি ব্যবহার করতে হবে। না হলে আপনি কিন্তু কোন টাকা আদান-প্রদান করতে পারবেন না।
তারপর পরবর্তী পেজে আপনার মোবাইল নাম্বারে একটি ওটিপি আসবে। সেই ওটিপি ওখানে লিখে “কনফার্ম” বাটনে ক্লিক করুন।
পরবর্তী পেজে আপনি কংগ্রেচুলেশন রেজিস্ট্রেশন সাকসেসফুল লেখা একটি মেসেজ দেখতে পাবেন। এবং তার নিচে আপনি আপনার Airtel ওয়ালেটে কত টাকা পর্যন্ত রাখতে পারবেন তার লিমিটটিও দেখতে পাবেন। যেমন; আমার ক্ষেত্রে ৯ হাজার টাকা পর্যন্ত রাখতে পারব। এরপর আপনাকে এখানে আর কিছু করার দরকার নেই আপনি শুধু নিচে দেওয়া “এক্সপ্লোর” বাটনে ক্লিক করুন।
এক্সপ্লোর বাটনে ক্লিক করলে আপনি এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে হোমপেজে চলে আসবেন। সেখানে আপনি “আপগ্রেড একাউন্ট” বানানটিতে ক্লিক করুন।
আপনি আপগ্রেড একাউন্ট বাটনে ক্লিক করলে। আপনাকে পরবর্তী পেজে নিয়ে যাবে। সেখানে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনি কি কি সুবিধা পাবেন সেই সমস্ত তথ্য গুলো দেখতে পাবেন। সেগুলো আপনি একবার ভালো করে পড়ে নিন। তারপরে নিচে দেওয়া “গেট স্টারটেড” বাটনটিতে ক্লিক করুন।
পরবর্তী ডকুমেন্ট সাবমিশন পেজে আপনি আপনার আধার কার্ড নাম্বারটি, ও পেন-কার্ড নাম্বারটি লিখে নিচে দেওয়া “নেক্সট” বাটনটিতে ক্লিক করুন।
এরপর আপনার আধার কার্ডের সঙ্গে যে মোবাইল নম্বরটি দেওয়া আছে সেই মোবাইল নম্বরটিতে একটি ওটিপি আসবে। সেই ওটিপিটি দিয়ে পুনরায় “নেক্সট” বাটনে ক্লিক করুন।
পরবর্তী কমপ্লিট ভেরিফিকেশন পেজে আপনার নিজের একটি সেলফি ফটো নেওয়ার প্রয়োজন হবে। সেই কারণে আপনি নিচে দেওয়া “গেট স্টারটেড” বাটনে ক্লিক করুন।
আপনি “গেট স্টার্টেড” বাটনে ক্লিক করলে আপনাকে পরবর্তী পেজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনার সম্পর্কে কিছু তথ্য দেখতে পাবেন। যেগুলো আপনার আধার কার্ড থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। তার পরেও সেখানে কিছু তথ্য আপনাকে দিতে হবে। যেমন; আপনার বাবার নাম, মায়ের নাম, আপনি বিবাহিত কি না, আপনার ইমেইল আইডি, আপনি কি কাজ করেন, এবং আপনার বাৎসরিক ইনকাম কত সেটি নির্বাচন করুন। সাথে আপনার নমিনি কে হবে তার নাম, জন্মতারিখ ও সেটি আপনার কে হন সেটি নির্বাচন করুন। এবং আপনি যার নামে নমিনি করছেন তার ঠিকানাটি যদি একই হয় তাহলে “ইয়েস” বাটনে ক্লিক করুন। আর যদি আলাদা ঠিকানা হয়ে থাকে তাহলে “নো” বাটনে ক্লিক করে নমিনের ঠিকানাটি লিখে দিন। তারপরে নিচে দেওয়া “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।
আপনি “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করলে আপনাকে একাউন্ট এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট তৈরি একদম শেষ ধাপে নিয়ে যাবে। যেখানে আপনাকে ভিডিও কলের দ্বারা আপনার ভিডিও কেওয়াইসিটি সম্পন্ন করতে হবে। সেই কারণে আপনি “সিডিউল নাও” বাটনটিতে ক্লিক করুন।
আপনি সিডিউল নাও বাটন টিতে ক্লিক করলে আপনি তাদের চ্যাট বক্সের সাথে যুক্ত হয়ে যাবেন। এবং সেখানে আপনি যদি তৎক্ষণিক ভিডিও কলের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন করতে রাজি হয়ে থাকেন তাহলে “নাও/Now” বাটন ক্লিক করুন।
নাও/Now বাটনটিতে ক্লিক করলে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের তরফ থেকে একটি এজেন্ট আপনার ভিডিও কলের সাথে যুক্ত হয়ে যাবে। এবং সে আপনার কাছ থেকে আপনার প্যান কার্ড ও আধার কার্ডটি ভিডিও কলের মধ্যে দেখতে চাইবে। এবং সেটি আপনি দেখিয়ে দিলে আপনার আপনার ব্যাংক একাউন্ট সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারে। এবং আপনার যে সিগনেচার বা sing-টি করেন সেটিকেও ভেরিফিকেশন করে নেবে।
আপনার ভিডিও কলের মাধ্যমে সমস্ত ভেরিফিকেশন গুলি হয়ে গেলে। আপনার একাউন্ট তৈরীর প্রসেসটি সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। এবং আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়ে যাবে এবং আপনি সেটি ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারবেন।
এইভাবে আপনি সহজে ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে নতুন একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য কি কি প্রয়োজন?
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করার জন্য। সবার প্রথমে আপনার কাছে একটি এয়ারটেল ফোন নাম্বার, আপনার আধার কার্ড, প্যান কার্ড, আপনার ঠিকানা ও সেলফি ফটো হলে ই আপনি সেগুলো ব্যবহার করে একটি নতুন এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে কে বা কারা একাউন্ট তৈরি করতে পারবে?
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের সবাই একাউন্ট তৈরি করতে পারবে। সেটা একজন ছাত্র, ঘরের বউ, শিক্ষক, চাকুরীজীবী, শ্রমিক, সে যে কেউ হোক না কেন। সে যদি একজন এয়ারটেল সিম ব্যবহারকারী হয়ে থাকে। তাহলে সে এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্টটি তৈরি করে সেটি ব্যবহার করতে পারবেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক ব্যবহারের জন্য কোন টাকা লাগে কি?
অবশ্যই, এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক ব্যবহার করার জন্য আপনাকে প্রতিবছর ১০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চার্জেস দিতে হতে পারে।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাঙ্ক বছরে কত টাকা চার্জ করে?
সাধারণত নতুন ও অল্প ব্যবহার কারী Airtel পেমেন্ট bank একাউন্ট গুলোতে, তারা ১০০ টাকা পর্যন্ত বছরে চার্জ করে থাকেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক থেকে কোন এটিএম কার্ড দেওয়া হয় কি?
হ্যাঁ, এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে থেকে দুই ধরনের এটিএম কার্ড দেওয়া হয়। একটি হল ভার্চুয়াল এটিএম কার্ড, আর একটি হলো ফিজিকাল এটিএম কার্ড। আপনি এই দুটো এটিএম কার্ডকে ব্যবহার করে ফোনপে, গুগল-পে ও পেটিএম এর মত অ্যাপ্লিকেশন গুলো ব্যবহার করতে পারবেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে এটিএম এর জন্য কত টাকা চার্জ নেয়?
আপনি যদি এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের ভার্চুয়াল এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে চান। তাহলে সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিবছরে পঁচিশ টাকা পর্যন্ত চার্জ দিতে হবে। আর আপনি যদি ফিজিক্যাল এটিএম কার্ড নিতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত প্রতি বছরে চার্জ দিতে হবে।
Airtel পেমেন্ট ব্যাংকে কত টাকা পর্যন্ত আদান প্রদান করা যাই বা যাবে?
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে আপনি এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আদান-প্রদান করতে পারবেন। এবং দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত আপনার ব্যাংকে জমা রাখতে পারবেন। তবে আপনি এর থেকেও বেশি টাকাও হয়তো লেনদেন করতে পারবেন। তবে সেটি নির্ধারণ করবে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট লেনদেন ও ব্যবহারের উপরে।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে অন্য সব ব্যাংকের মত সুরক্ষিত?
অবশ্যই, এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক একটি সুরক্ষিত ব্যাংক। তবে আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে ব্যাংকের সুবিধা নিতে চান। তাহলে আমি আপনাকে বলব এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক না ব্যাবহার করে আপনি সরাসরি আইসিআইসি ব্যাংক, স্টেট ব্যাংক, কানাডা ব্যাঙ্ক, বা ইন্ডাসেন্ড ব্যাংক এর মতো ব্যাংকে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারেন সেখানে আপনি অনেক সুবিধা পাবেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্টে টাকা কিভাবে ঢুকাবো?
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে টাকা ঢুকাবার জন্য বা টাকা যুক্ত করার জন্য সর্বপ্রথম আপনি এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাঙ্ক এর হোমপেজে প্রবেশ করুন তারপর সেখানে দেওয়া ওয়ালেট অপশনের নিচে “অ্যাড মানি” বাটনটিতে ক্লিক করুন। তারপর আপনি কত টাকা অ্যাড করতে চান সেটি লিখুন বা নির্বাচন করুন এবং “অ্যাড মানি” বাটনে ক্লিক করুন। তারপর আপনি কিসের মাধ্যমে টাকাটি অ্যাড করতে চান সেটি নিবাচন করে সেটির তথ্য দিয়ে “পে-নাউ” বাটনটিতে ক্লিক করে সেই প্রসেসটি সম্পূর্ণ করলে আপনি এয়ারটেল ব্যাংকে টাকাটি অ্যাড করতে পারবেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একবারে কত টাকা আদান প্রদান করা যায়?
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে আপনি একবারে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আদান-প্রদান করতে পারবেন। এর থেকে বেশি আদান প্রদান করতে গেলে আপনাকে সরাসরি এয়ারটেল পেমেন্ট bank সার্ভিস টিমের সাথে যোগাযোগ করে সেটি করতে হবে।
যেকোন ব্যবসার জন্য এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক ব্যবহার করা যাবে কি?
অবশ্যই, আপনার যদি একটি ছোটখাটো ব্যবসা থেকে থাকে এবং সেই ব্যবসায়ী প্রতিদিন পঞ্চাশ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয়ে থাকে। তাহলে আপনি সে ক্ষেত্রে নিশ্চিন্তে এয়ারটেল পেমেন্ট bank ব্যবহার করতে পারেন।
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক থেকে কিভাবে টাকা তোলা যায়?
এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক থেকে আপনি দুই ভাবে টাকা তুলতে পারবেন। প্রথমত আপনি এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক এর অনলাইন UPI লেনদেনের মাধ্যমে। এবং দ্বিতীয়ত এটিম কার্ড ব্যাবহার করে এটিম থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
উপসংহার :
আশা করি আপনি এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকের একাউন্ট কিভাবে খুলবে বা তৈরি করে এই সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য পেয়ে গিয়েছেন। যদি পেয়ে গিয়ে থাকেন, কিংবা এই নিবন্ধনটি আপনার একটি নতুন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে। হলে এটি বেশি বেশি করে শেয়ার করে দিন। আর এরকম ধরনের আরো নতুন নতুন নিবন্ধন পড়তে ও অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে জানতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলটিতে যোগদান করুন। সাথে এই ওয়েবসাইটটিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন। আর আপনি যদি এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংক ছাড়া স্টেট ব্যাঙ্ক, আইসিআইসি ব্যাংক, ও ইন্ডোসেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাইন তাহলে এখানে ক্লিক করুন। আর এয়ারটেল পেমেন্ট ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কোন ধরনের অসুবিধা হলে সেটি কমেন্ট বক্সে জানান। ধন্যবাদ। আবার ভিজিট করবেন।